বাংলাদেশ ‘টেক্সটাইল ও পোশাক’ বিষয়ক অধিবেশনে এ কথা বলেন তিনি।
বর্তমানে রপ্তানিতে একক দেশ হিসেবে বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশের অবস্থান ধরে রেখেছে জানিয়ে কিহাক সাং বলেন,
‘শীর্ষস্থান অধিকারের লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাংলাদেশকে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। এ ছাড়া শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং উন্নত ও হাতে তৈরি সুতার জন্য নিজস্ব উৎপাদন সুবিধা স্থাপন করতে হবে।’
এ সময় তিনি নীতি সহায়তার গুরুত্ব ও বিপুলসংখ্যক বন্ডেড গুদামের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে বলেন, এগুলো কাঁচামালের দ্রুত প্রাপ্তি নিশ্চিত করবে; যার ফলে উৎপাদনকারীরা আরো দক্ষতার সঙ্গে পণ্য উৎপাদন ও রপ্তানি করতে পারবেন।
সাম্প্রতিক বাণিজ্য উন্নয়নের বিষয়ে মন্তব্য করে সাং বলেন, ট্রাম্প-যুগের শুল্কনীতির তিন মাসের স্থগিতাদেশ কিছুটা স্বস্তি এনেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সক্রিয় পদক্ষেপ অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে তিনি মূল্য সংযোজন উৎপাদনের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
তিনি বলেন,
‘আমাদের উচ্চমূল্যের পোশাক উৎপাদনের ওপর মনোযোগ দিতে হবে। অন্যথায় প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববাজারে টিকে থাকা ক্রমে কঠিন হয়ে উঠবে।’
বিজিএমইএর প্রশাসক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেনও অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।